Home Blog Page 858

জন্মের সময়ে মা মারা যাওয়ায় বাচ্চাকে কোলে নিয়ে শিক্ষক বাবার ক্লাস নেয়ার গল্পটি ভুয়া

0

সম্প্রতি “সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা গেছেন মা, বাবা এই ভাবেই বাচ্চা কোলে নিয়ে নিজের শিক্ষকতা করছেন” শীর্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ কিছু ভূইফোঁড় অনলাইন পোর্টালে প্রকাশের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্টের আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানেএখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে দেখা যায়, আলোচ্য ছবিটিতে শিক্ষকের কোলে থাকা বাচ্চাটি তার নিজের সন্তান নয় বরং তার একজন শিক্ষার্থীর সন্তান এটি।

রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতি ব্যবহার করে Moisés Reyes Sandoval নামের একটি ফেসবুক একাউন্টে ২০১৬ সালের ০৬ জুলাই প্রকাশিত মূল ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়। ছবিটির শিরোনামের লেখাটির বাংলা অনুবাদ হলো

“আমার একজন শিক্ষার্থী আছে, যে বিভিন্ন প্রতিকূল দিক থাকা সত্ত্বেও বিদ্যালয় ছাড়ে নি। নোট নেওয়ার সময় যেন ক্লাসে সে বাধাপ্রাপ্ত না হয় তাই আমি তার সন্তানকে বহন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি”

মূলত, Moisés Reyes Sandoval হলেন মেক্সিকোর Inter-American University for Development এর একজন অধ্যাপক। Moisés এর Yalena Salas নামের একজন ছাত্রী সন্তানের মা হওয়া সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে বাচ্চাকে নিয়ে ক্লাস করার সময় সেদিন হঠাৎ করে বাচ্চাটি কেঁদে উঠার ফলে বাচ্চা সামলানো ও একই সাথে নোট নেয়া তার জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছিলো। তাই Moisés তার শিক্ষার্থীর বাচ্চাকে নিজের কোলে নিয়ে ক্লাস নিতে থাকেন যেন শিক্ষার্থীর নোট নিতে কোন অসুবিধা না হয়।

ঘটনাটি নিয়ে ঐ বছরের ১৬ জুলাই CNN en Español-এ একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিলো।

সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা গেছেন মা, বাবা এই ভাবেই বাচ্চা কোলে নিয়ে নিজের শিক্ষকতা করছেন
প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

উল্লেখ্য, শিক্ষক Moisés এর স্ত্রী Ariana Ibarra এখনো জীবিত আছেন এবং Ariana এর ফেসবুক আইডিতে তাদের একাধিক ছবির অস্তিত্ব রয়েছে।

সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা গেছেন মা, বাবা এই ভাবেই বাচ্চা কোলে নিয়ে নিজের শিক্ষকতা করছেনঅর্থাৎ, শিক্ষার্থীর সন্তানকে কোলে নিয়ে ক্লাস নেয়ার ঘটনার পুরোনো ছবি ব্যবহার করে বর্তমানে বানোয়াট ও মনগড়া তথ্য সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা গেছেন মা, বাবা এই ভাবেই বাচ্চা কোলে নিয়ে নিজের শিক্ষকতা করছেন
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

Fact Check: ফারাহ প্রদেশে সাম্প্রতিক সময়ে কোন মার্কিন সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হয়নি

0

সম্প্রতি “ফারাহ প্রদেশে একটি মার্কিন #C130 সামরিক বিমান আজ সন্ধ্যায় বিধ্বস্ত হয়েছে, এতে শত শত মানুষ ও সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে। বিমানটি কাবুল বিমানবন্দর থেকে কাতার যাচ্ছিল” শীর্ষক শিরোনামে একটি তথ্য ও ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্টের আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে ফারাহ প্রদেশে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কোন ঘটনা ঘটেনি এবং তথ্যটির সাথে সংযুক্ত ছবিটি পুরোনো।

রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতি ব্যবহার করে উইকিমিডিয়া কমন্স ওয়েবসাইটে ছবিটির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় এবং সেখানে উল্লেখিত বিবরণী থেকে জানা যায় ছবিটি ৭ জুলাই ২০০৮ সালে ইরাকের বাগদাদ শহর থেকে তোলা হয়েছিলো।

মূলত, ২০০৮ সালের ২৭ জুন মার্কিন বিমান বাহিনীর C-130 মডেলের বিমানটি ইরাকের বাগদাদ থেকে উড্ডয়নের পরপরই একটি খোলা মাঠে জরুরি অবতরণ করে এবং বিমানের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরবর্তীতে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিমানটিকে ঐ স্থান থেকে সরানোর জন্য ০৭ জুলাইয়ে পরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত সিরিজ বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বিমানটি ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করা হয়।

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

বিষয়টি নিয়ে ১১ জুলাই ২০০৮ সালে মার্কিন বিমান বাহিনীর ওয়েবসাইটে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিলো।

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

উল্লেখ্য, ফারাহ প্রদেশে বিমান বিধ্বস্ত হওয়া নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক কোন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়নি। এছাড়া মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদরদপ্তর পেন্টাগনে নিযুক্ত রয়টার্সের সাংবাদিক ইদরিস আলি তথ্যটিকে মিথ্যা দাবি করে একটি টুইট করেছেন।

গত ২৮ আগস্টে মার্কিন সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ভুয়া দাবিটি টুইটারে প্রথম ছড়িয়ে পড়ে এবং সেখান থেকে কপি করে বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বিষয়টি কোন বিশ্বাসযোগ্য সূত্র ছাড়া প্রচার হতে থাকে।

অর্থাৎ, ১৩ বছর পুরোনো একটি ছবি ব্যবহার করে সাম্প্রতিক সময়ে ফারাহ প্রদেশে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার বানোয়াট তথ্য সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ ভুয়া এবং বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: ফারাহ প্রদেশে একটি মার্কিন #C130 সামরিক বিমান আজ সন্ধ্যায় বিধ্বস্ত হয়েছে, এতে শত শত মানুষ ও সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: False

[/su_box]

ডিসকভারী চ্যানেল দেখে তিন শিশুর ঘর ছেড়ে জঙ্গলে বাস করতে যাওয়ার খবরটি পুরোনো

0

সম্প্রতি “ডিসকভারী দেখে পোকা-মাকড় খেয়ে জঙ্গ’লে বাস করার উদ্দেশ্যে বাড়ি ছেড়েছিল তিন শিশু” শীর্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ কিছু ভূইফোঁড় অনলাইন পোর্টালে প্রকাশের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্ট দেখুন এখানেএখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তিন শিশুর ঘর ছেড়ে জঙ্গলে বাস করতে যাওয়ার ঘটনাটি সাম্প্রতিক সময়ের নয় বরং ঘটনাটি তিন বছর পূর্বের।

কি-ওয়ার্ড সার্চ পদ্ধতি ব্যবহার করে, দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার অনলাইন সংস্করণে ২০১৮ সালের ২০ জুনে ‘ডিসকভারি চ্যানেল দেখে দ্বীপে বসবাসের পরিকল্পনা ৩ শিশুর, অতঃপর…’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়।

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

মূলত, যুগান্তরে প্রকাশিত সেই প্রতিবেদনটি হুবহু কপি করে লেখাটির মাঝে অযাচিত কিছু যতি চিহ্ন যোগ করে কিছু বেনামী অনলাইন পোর্টালে প্রকাশের মাধ্যমে সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে।

বেনামী অনলাইন পোর্টাল

যুগান্তর ছাড়াও কালেরকণ্ঠ, মানবজমিনসহ একাধিক সংবাদ মাধ্যমে উক্ত ঘটনা নিয়ে সেসময়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিলো।

অর্থাৎ, “ডিসকভারী দেখে পোকা-মাকড় খেয়ে জঙ্গলে বাস করার উদ্দেশ্যে বাড়ি ছেড়েছিল তিন শিশু” শীর্ষক তিন বছর পুরোনো একটি সংবাদকে হুবহু কপি করে নতুন করে সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: ডিসকভারী দেখে পোকা-মাকড় খেয়ে জঙ্গ’লে বাস করার উদ্দেশ্যে বাড়ি ছেড়েছিল তিন শিশু
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

শিশুর শরীরে হঠাৎ করে পশুর লোম গজানোর সংবাদটি পুরোনো ও বিভ্রান্তিকর

0

সম্প্রতি “শিশুর শরীরে হঠাৎ করে গজাচ্ছে পশুর লোম” শীর্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ কিছু ভূইফোঁড় পোর্টালে প্রকাশের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

 

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্টের আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানেএখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ভূইফোঁড় নিউজের আর্কাইভ দেখুন এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, আলোচিত শিশু তাসফিয়া জাহান মনিরার শরীরে লোম ছড়িয়ে পড়ার সংবাদটি দুই বছর পূর্বের। পাশাপাশি, হঠাৎ করে নয় বরং শিশুটি জন্ম থেকেই এই জটিল রোগে আক্রান্ত।

রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতি ব্যবহার করে ২০১৯ সালের ১৫ আগস্টে দৈনিক ইত্তেফাকের অনলাইন সংস্করণে আলোচিত ঘটনাটিকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায় এবং ঐ বছরের ২৮ আগস্টে যমুনা টিভির ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিলো।

মূলত, জন্মের পর মাত্র ছয় দিন বয়সেই শিশুটির শরীরে এই সমস্যাটি প্রথম ধরা পড়ে এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসকরা শিশুটির বয়স ৩-৪ বছর হওয়ার পর তাকে উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

পরবর্তীতে, ২০১৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বরে উন্নত চিকিৎসার জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের এই শিশুটিকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়।

২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরে বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত প্রতিবেদন দেখুন-

সর্বশেষ, ২০১৯ সালের ১ নভেম্বরে চ্যানেল ২৪ এর প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তার প্রথম অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছিলো এবং চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, আরো কয়েকটি অস্ত্রোপচার ও সঠিক চিকিৎসা পেলে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবে তাসফিয়া।

উল্লেখ্য, ভূইফোঁড় অনলাইন পোর্টালের প্রকাশিত সংবাদগুলির শিরোনামে “হঠাৎ করে গজাচ্ছে পশুর লোম” দেয়া থাকলেও শিশুটির শরীরে হঠাৎ করে লোম ছড়িয়ে পড়েনি বরং জন্মের পর থেকেই এই জটিল রোগে আক্রান্ত শিশু তাসফিয়া।

গত সপ্তাহেও বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েছিলো এবং গত ২৬ আগস্টে বাংলাদেশের আরেকটি ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান ‘ফ্যাক্টওয়াচ‘ উক্ত বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

অর্থাৎ, দুই বছর পুরোনো একটি সংবাদকে নতুন তথ্যের সন্নিবেশ ছাড়াই হুবুহু কপি করে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: শিশুর শরীরে হঠাৎ করে গজাচ্ছে পশুর লোম
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

Fact Check: এটি গাজায় ইসরায়েলী বিমান হামলার ভিডিও, আফগানিস্তানের বিমানবন্দরের নয়

সম্প্রতি, আফগানিস্তানের কাবুলে হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঘটা আত্মঘাতী বোমা হামলার চিত্র দাবীতে উক্ত ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্টের আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানেএখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, এটি কাবুল বিমানবন্দরে ঘটা বোমা হামলার ভিডিও নয় বরং ভিডিওটি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলার।

ভিডিও সার্চিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভিডিওর একাধিক চিত্র সার্চের মাধ্যমে ২০২১ সালের ২৩ আগস্টে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায় যেখানে ভিডিওটিকে গাজাতে ইসরায়েলি বিমান হামলার চিত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং গত ২২ আগস্টে প্রকাশিত আলজাজিরার আরবি টুইটার একাউন্টে ভাইরাল ভিডিওর ৩৮ সেকেন্ডের একটি ক্লিপ খুঁজে পাওয়া যায়।

এছাড়াও, গত ২২ আগস্টে প্রকাশিত ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলেও একই ভিডিওর স্থিরচিত্র সম্বলিত একটি সংবাদ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২৬ আগস্ট আফগানিস্তানের কাবুলের হামিদ কারজাই বিমানবন্দরের বাইরে জোড়া আত্মঘাতী বোমা হামলায় সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ৯০ জন নিহত এবং ১৫০ জন আহত হয়েছে।

অর্থাৎ, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলার ভিডিওকে আফনিগানিস্তানের কাবুলে বিমানবন্দরে বোমা হামলার চিত্র দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: আফগানিস্তানের কাবুলে হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঘটা আত্মঘাতী বোমা হামলার চিত্র
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

Fact Check: এটি সিলিকনের ভাস্কর্য, মানুষের মত দেখতে কোন বিরল প্রাণী নয়

0

সম্প্রতি “পাওয়া গেল মানুষের মতো এক বিরল প্রাণী” শীর্ষক শিরোনামে একটি তথ্য ও ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্ট দেখুন এখানেএখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ছবিটি মানুষের মতো দেখতে কোনো বিরল প্রাণীর নয় বরং এটি সিলিকনের তৈরি কাল্পনিক প্রাণীর ভাস্কর্যের ছবি।

রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতি ব্যবহার করে, হস্তশিল্প ও শিল্পকর্ম ভিত্তিক আমেরিকান ই-কমার্স প্লাটফর্ম Esty.com এ ছবিটির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় এবং সেখানের পণ্য বিবরণী থেকে জানা যায়, এটি ইতালির লাইরা মাগানুকোর নির্মিত একটি সিলিকনের ভাস্কর্য।

শিল্পী লাইরা মাগানুকো ০৩ অক্টোবর ২০১৮ সালে তার ফেসবুক একাউন্টে উক্ত ভাস্কর্যের একাধিক ছবি প্রকাশ করেছিলেন এবং তার ওয়েবসাইট এবং ইনস্টাগ্রাম আইডিতেও এই ধরণের ভাস্কর্যের ছবি রয়েছে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Laira Maganuco (@lairamaganuco)

উল্লেখ্য, লাইরা ম্যাগানুকো ২০১৪ সাল থেকে ভাস্কর্য তৈরির কাজ করে আসছেন এবং তার ভাষ্যমতে সিলিকন ভাস্কর্য তৈরির মাধ্যমেই তিনি তার ভাস্কর্য তৈরির কৌশলকে আরো উন্নত করতে সক্ষম হন।

অর্থাৎ, সিলিকনের তৈরি একটি কাল্পনিক ভাস্কর্যকে মানুষের মত দেখতে বিরল প্রাণী দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: পাওয়া গেল মানুষের মতো এক বিরল প্রাণী
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: False

[/su_box]

পুলিশ কর্মকর্তার বাসা থেকে ১০ তরুণীর লাশ উদ্ধারের ঘটনাটি বাংলাদেশের নয়

0

সম্প্রতি “পুলিশ কর্মকর্তার বাড়ি থেকে পুঁতে রাখা ১০ তরুণীর লাশ উদ্ধার” শীর্ষক শিরোনামে বাংলাদেশ পুলিশের পোশাক পরিহিত একটি ছবি ব্যবহার করে একটি সংবাদ সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

নিউজের আর্কাইভ দেখুন এখানে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্ট দেখুন এখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, পুলিশ কর্মকর্তার বাড়ি থেকে ১০ তরুণীর লাশ উদ্ধারের ঘটনাটি বাংলাদেশের কোন স্থানের নয় বরং ঘটনাটি মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদরের।

রিভার্স ইমেজ সার্চ পদ্ধতি ব্যবহার করে জানা যায় সংবাদে ব্যবহৃত ছবিটি ফেনীতে ব্যবসায়ীর থেকে স্বর্ণের বার লুট করার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ডিবি কর্মকর্তাদের। গত ১১ আগস্ট ‘স্বর্ণের বার লুটের মামলায় ডিবির ছয় কর্মকর্তা রিমান্ডে‘ শিরোনামে একাধিক সংবাদমাধ্যমে ছবিটি প্রকাশিত হয়।

UNB এর Snatching gold bars: 5 Feni DB officials remanded again শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন দেখুন এখানে।

এছাড়া, কী-ওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে দেখা যায় পুলিশ কর্মকর্তার বাড়ি থেকে পুঁতে রাখা ১০ তরুণীর লাশ উদ্ধারের ঘটনাটি এল সালভাদরের। গত ১৫ ই মে কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরায় এবং পরবর্তীতে ১৬ ই মে বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিলো।

অর্থাৎ, এল সালভাদরের এক সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার ঘটনার সাথে বাংলাদেশের পুলিশের ভিন্ন ঘটনার একটি ছবি যুক্ত করে ভুঁইফোঁড় কিছু পোর্টালের দ্বারা সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্ত হওয়ার নমুনাঃ

সর্বোপরি, পোস্টে ব্যবহৃত শিরোনাম এবং ছবির ফলে ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হওয়ায় রিউমর স্ক্যানার টিম বিষয়টিকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: পুলিশ কর্মকর্তার বাড়ি থেকে পুঁতে রাখা ১০ তরুণীর লাশ উদ্ধার
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

বরিশালের ইউএনও’র দুর্নীতি ফাঁস দাবিতে প্রচারিত ভিডিওটি এডিটেড

সম্প্রতি “বরিশালের ইউএনও মোঃ মনিবুর রহমানের দূর্ণীতির চিত্র। তালাশ টিমে তার দুর্নীতির তথ্য ফাঁস করেছিল অনেক আগে” শিরোনামে ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের একটি ভিডিও প্রতিবেদন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্টের আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানেএখানে, এখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানের দেখা যায়, তালাশের উক্ত প্রতিবেদনটি ইউএনও মোঃ মুনিবুর রহমানের দুর্নীতি-অনিয়মের নয় বরং ভিডিওটি উপজেলা পর্যায়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তপন কুমার ঘোষকে নিয়ে।

মূলত, ২০২০ সালের ২৮ ই আগস্ট পটুয়াখালীর উপজেলা পর্যায়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তপন কুমার ঘোষের অনিয়ম ও স্বাক্ষর জালিয়াতি নিয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের অনুসন্ধানমূলক অনুষ্ঠান ‘তালাশ’ ১৯০তম পর্ব প্রচারিত হয়েছিলো।

সেই প্রতিবেদন থেকে জানা যায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ১ কোটি ১২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার বিলে তৎকালীন পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা মুনিবুর রহমানেরও স্বাক্ষর জাল করে দুর্নীতি করা হয় এবং ইউএনও এর স্বাক্ষর জালিয়াতি নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়। এই বিষয়ে ইউএনও মুনিবুর রহমানের সাক্ষাতকারও নেয় তালাশ টিম।

অর্থাৎ, তালাশ এর ২১ মিনিটের সেই প্রতিবেদনটিকে বিকৃত বা এডিট করে বর্তমানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমানের দুর্নীতির চিত্র দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে।

সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি নিয়ে গতকাল ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে এবং তালাশ এর ফেসবুক পেজ থেকে জানানো হয়, উক্ত পর্বে ইউএনও’র কোন দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয় উল্লেখ নেই।

উল্লেখ্য, গত ১৮ ই আগস্ট রাতে বরিশালের সিঅ্যান্ডবি রোডে উপজেলা পরিষদ এলাকায় রাজনৈতিক ব্যানার অপসারণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনিবুর রহমানের সাথে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ ঘটে। সরকারি বাসভবনে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনার দায়ে ইউএনও এবং সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরির্দশক বাদী হয়ে সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে প্রধান আসামি করে প্রায় ৭০-৮০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করে।

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

সুতরাং, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রচারিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পুরোনো ভিডিওকে বিকৃত করে বর্তমানে বরিশাল সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মুনিবুর রহমানের দুর্নীতি দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: বরিশালের ইউএনও মোঃ মনিবুর রহমানের দূর্ণীতির চিত্র
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

Fact Check: ভিডিওটি আফগানিস্তান দখলের পর তালেবানদের উল্লাসের নয়

0

সম্প্রতি “আফগানিস্থান দখলের পর তালেবানদের হালাল ড্যান্সে আনন্দ” শীর্ষক শিরোনামে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্টে দেখুন এখানেএখানেএখানেএখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক 

রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভিডিওটি আফগানিস্তান দখলের পর তালেবানদের আনন্দ উল্লাসের বা সাম্প্রতিক সময়ের নয় বরং ভিডিওটি পুরোনো এবং ভিন্ন ঘটনার।

ভিডিও সার্চিং প্রযুক্তি ব্যাবহারে দেখা যায়, এই ভিডিওটি গত ২৫ মার্চে Usman Khan নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলে DJ Bannu Dance শিরোনামে এবং ২৯ মার্চ s Shoaib Wajid চ্যানেলে Amazing Dance. DJ night in Bannu..with AK-47 শিরোনামে আপলোড করা হয়েছিলো।

Bannu মূলত পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রদেশের একটি শহরের নাম।

ভিডিওটি ইউটিউবে পাকিস্তানের Bannu শহর উল্লেখ করে আপলোড করা হলেও এটি কোন সময়ে ও কি প্রেক্ষাপটে ধারণ করা হয়েছিলো এবং ভিডিওতে থাকা ব্যক্তিরা কারা সে সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য খুঁজে না পাওয়া গেলেও এটি নিশ্চিত যে ভিডিওটি সাম্প্রতিক সময়ে তালেবান কর্তৃক আফগানিস্তানের রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরের উল্লাসের নয়। কারণ ভিডিওটি পূর্বেও ইউটিউব সহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে পাকিস্তানের একটি প্রদেশের অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে ধারণা করা দাবীতে আপলোড করা হয়েছিলো।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by @alexa.anna.official

উল্লেখ্য, গত ১৫ই আগষ্ট আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি দেশত্যাগ করার পর কাবুলের প্রেসিডেন্ট প্যালেসের দখল নিয়ে নতুন সরকার গঠনের ঘোষণা দেয় তালেবান।

অর্থাৎ, পুরোনো ও ভিন্ন ঘটনার একটি ভিডিওকে বর্তমানে আফগানিস্তান দখলের পর তালেবানদের আনন্দ উল্লাসের চিত্র দাবিতে প্রচার করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: আফগানিস্থান দখলের পর তালেবানদের হালাল ড্যান্সে আনন্দ
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]

রাষ্ট্রপতির নামে ভুয়া পেজ থেকে টিকটক-পাবজি ব্যান নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার

0

সম্প্রতি “আজকের হাইকোর্টের নির্দেশনায় বাংলাদেশ থেকে চিরতরে বিদায় নিচ্ছে Pubg, free fire, Likee,Bigo live, tiktok” শীর্ষক শিরোনামে একটি তথ্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং দৈনিক ডেইলি স্টারের বরাত দিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

ভাইরাল কিছু ফেসবুক পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে।

ফ্যাক্টচেক

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে দেখা যায়, টিকটক, পাবজি সহ এধরণের এপ্লিকেশন বন্ধ নিয়ে আজকে হাইকোর্ট থেকে কোন নির্দেশনা দেয়া হয়নি এবং ডেইলি স্টারও আজ এরকম কোন সংবাদ প্রচার করেনি।

মূলত, ‘রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ’ নামক একটি ভুয়া ফেসবুক পেজ থেকে প্রথম তথ্যটি পোস্ট করার পর তা দ্রুতই ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে এবং কিছু আইডি থেকে মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে সূত্র উল্লেখ ভুয়া পেজটির স্ক্রিনশট ব্যবহার করে তথ্যটি আরো ছড়াতে থাকে। তথ্যটিতে ডেইলি স্টারকে প্রথম সূত্র ব্যবহার করা হলেও এরকম কোন সংবাদ ডেইলি স্টারের ওয়েবসাইটে খুঁজে পাওয়া যায় নি।

এ ব্যাপারে রিউমর স্ক্যানারের পক্ষ থেকে ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হলে ডেইলি স্টারের বাংলা বিভাগের সিনিয়র সাংবাদিক গোলাম মোর্তজা বলেন,

“এরকম কোন তথ্য ডেইলি স্টারের বাংলা বা ইংরেজি কোন বিভাগই প্রচার করেনি। তবে গত ১৬ আগস্ট অনলাইনে পাবজি, ফ্রি ফায়ার, টিকটক লাইকি, বিগো লাইভসহ ক্ষতিকারক সব গেম ও লাইভ স্ট্রিমিং অ্যাপ বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনা সংক্রান্ত আদেশটি ডেইলি স্টার প্রচার করেছিল।”

উল্লেখ্য, গত ১৬ আগস্ট দেশের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম হতে পাবজি ও ফ্রি ফায়ারের গেমের লিংক-গেটওয়ে তিন মাসের জন্য বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট এবং পাবজি, ফ্রি ফায়ার, টিকটক, লাইকি, বিগো লাইভসহ ক্ষতিকারক সব গেম ও লাইভ স্ট্রিমিং অ্যাপ দেশের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অপসারণ করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে

অর্থাৎ, মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ এর বরাতে প্রচারিত ‘বাংলাদেশ থেকে পাবজি, টিকটক সহ বাকি এপ্লিকেশন গুলোর চিরবিদায়’ সম্পর্কিত তথ্যটি সম্পূর্ণ বানোয়াট ও বিভ্রান্তিকর।

[su_box title=”True or False” box_color=”#f30404″ radius=”0″]

  • Claim Review: আজকের হাইকোর্টের নির্দেশনায় বাংলাদেশ থেকে চিরতরে বিদায় নিচ্ছে Pubg, free fire, Likee,Bigo live, tiktok
  • Claimed By: Facebook Posts
  • Fact Check: Misleading

[/su_box]