সম্প্রতি, “এইমাত্র পাওয়া খবর ওবায়দুল কাদের মারা গিয়েছে” শীর্ষক শিরোনামে একটি ভিডিও ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে।
টিকটকে প্রচারিত ভিডিও দেখুন এখানে(আর্কাইভ), এখানে(আর্কাইভ), এখানে(আর্কাইভ)
ফ্যাক্টচেক
রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা যায়, আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মারা যাননি বরং ২০১৯ সালে তার অসুস্থতার সময়ে ধারণকৃত পুরোনো ভিডিও ফুটেজ যুক্ত করে আলোচিত ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে।
অনুসন্ধানের শুরুতে কি ওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে
দেশীয় ও আন্তজার্তিক কোনো সংবাদমাধ্যম কিংবা নির্ভরযোগ্য কোনো সূত্রে আলোচিত দাবির সত্যতা সম্পর্কিত কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তবে আলোচিত দাবি প্রচারের পরবর্তী সময়েএকাধিক জাতীয় সংবাদমাধ্যমে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়। এমন কিছু প্রতিবেদন দেখুন:
অর্থাৎ, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন এবং জনসম্মুখে একাধিক স্থানে তার উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
পরবর্তীতে আলোচিত ভিডিওর সাথে যুক্ত ফুটেজটির বিষয়ে আলাদাভাবে অনুসন্ধান চালায় রিউমর স্ক্যানার টিম।
ভিডিও যাচাই
প্রাসঙ্গিক কি ওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে, ২০১৯ সালের ৪ মার্চ Somoy TV এর ইউটিউব চ্যানেলে “উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হলো ওবায়দুল কাদেরকে | Obaidul Quader Update” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত একটি ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়।
উক্ত ভিডিওর অংশের সাথে আলোচিত ভিডিওর হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
উক্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে ওবায়দুল কাদেরকে উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়। উক্ত ভিডিওটি সে ঘটনারই।
মূলত, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে হৃদযন্ত্রের জটিলতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা নেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরবর্তীতে, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। পুরোনো সে ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ব্যবহার করেই সম্প্রতি ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন দাবিতে একটি ভিডিও ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, পূর্বেও ইন্টারনেটে ওবায়দুল কাদেরের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লে সে বিষয়ে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে রিউমর স্ক্যানার।
সুতরাং, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন দাবিতে একটি তথ্য ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
উক্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে ওবায়দুল কাদেরকে উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়। উক্ত ভিডিওটি সে ঘটনারই।
মূলত, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে হৃদযন্ত্রের জটিলতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা নেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরবর্তীতে, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। পুরোনো সে ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ব্যবহার করেই সম্প্রতি ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন দাবিতে একটি ভিডিও ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, পূর্বেও ইন্টারনেটে ওবায়দুল কাদেরের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লে সে বিষয়ে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে রিউমর স্ক্যানার।
সুতরাং, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন দাবিতে একটি তথ্য ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
উক্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে ওবায়দুল কাদেরকে উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়। উক্ত ভিডিওটি সে ঘটনারই।
মূলত, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে হৃদযন্ত্রের জটিলতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা নেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরবর্তীতে, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। পুরোনো সে ঘটনার ভিডিও ফুটেজ ব্যবহার করেই সম্প্রতি ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন দাবিতে একটি ভিডিও ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, পূর্বেও ইন্টারনেটে ওবায়দুল কাদেরের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লে সে বিষয়ে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে রিউমর স্ক্যানার।
সুতরাং, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন দাবিতে একটি তথ্য ইন্টারনেটে প্রচার করা হয়েছে; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
তথ্যসূত্র
সোর্স আপডেট