সম্প্রতি, “ঐতিহাসিক পাসপোর্ট : রামসিস ২য়। 1974 সালে উন্নত মানের ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য এই মমি কে ফ্রান্সে নেওয়ার প্রয়োজন হলে, এর জন্য পাসপোর্ট এর ব্যাবস্থা করা হয়েছিল। এটাই ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন ব্যাক্তির পাসপোর্ট হিসেবে গন্য করা হয়।” শীর্ষক শিরোনামে একটি কথিত পাসপোর্টের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে।
ফেসবুকে প্রচারিত এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে।
পোস্টগুলোর আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে।
একই দাবিতে মূলধারার অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘ডেইলি বাংলাদেশ’ এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত দুইটি প্রতিবেদন দেখুন এখানে এবং এখানে।
ফ্যাক্টচেক
রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ফেরাউন বা দ্বিতীয় রামসেস এর পাসপোর্ট দাবিতে প্রচারিত পাসপোর্টটি আসল নয় বরং ছবিটি একজন শিল্পীর তৈরি ডিজিটাল আর্টওয়ার্ক।
মূলত, ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় নির্মিত একটি নমুনাস্বরূপ পাসপোর্টের ছবিকে ফেরাউন বা দ্বিতীয় রামসেস এর প্রকৃত/আসল পাসপোর্ট দাবি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, প্রায় একই দাবিতে বিষয়টি পূর্বেও একাধিকবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হলে সে সময় বিষয়টিকে মিথ্যা হিসেবে শনাক্ত করে ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে রিউমর স্ক্যানার টিম।