ডাকসু নির্বাচনের ভার্চুয়াল যুদ্ধ: ভুল তথ্যের খতিয়ান

  • ডাকসু নির্বাচন কেন্দ্রিক ৫১টি গুজব শনাক্ত
  • ভিডিও-কেন্দ্রিক এবং ফেসবুকেই গুজবের সংখ্যা বেশি
  • শিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলকে জড়িয়ে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য
  • ব্যক্তি হিসেবে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানকে জড়িয়ে
  • পুরুষ প্রার্থীদের জড়িয়ে গুজবের সংখ্যা বেশি
  • ১৮-৩৫ বছর বয়সী যুব সমাজকে জড়িয়ে সবচেয়ে বেশি গুজব
  • অপতথ্যের শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরাও

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)- যাকে অনেকেই দেশের দ্বিতীয় সংসদ বলে অভিহিত করেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে অষ্টমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয় এই গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনের প্রতিনিধি নির্বাচন। সহ-সভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক (জিএস), সহ-সাধারণ সম্পাদকসহ (এজিএস)  মোট ২৮টি পদের ২৩টিতেই জয়লাভ করেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের প্রার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এই নির্বাচন নিয়ে দেশের সর্বস্তরের মানুষের আগ্রহ ছিল চোখে পড়ার মতো। সর্বসাধারণের আগ্রহের ঢেউয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে অনলাইনে ছড়িয়েছে একের পর এক গুজব। পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় উদ্যোগ নেয় রিউমর স্ক্যানার। তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই ডাকসু নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অনলাইন কনটেন্টে নজরদারি শুরু করে রিউমর স্ক্যানার টিম। যার ফলও চোখে পড়ার মতো- ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই নির্বাচন নিয়ে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া মোট ৫১টি গুজব শনাক্ত হয়। প্রকৃতির দিক থেকে এগুলোর মধ্যে ৪০টি (৮০ শতাংশ) মিথ্যা, ৭টি (১৪ শতাংশ) বিভ্রান্তিকর এবং ৪টি (৮ শতাংশ) বিকৃত হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তৎক্ষণাৎ অপতথ্যের লাগাম টানতে গত ০৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের দিন রাতে রিউমর স্ক্যানারের ওয়েবসাইটে লাইভ আপডেট সেবা চালু করা হয়, যার মাধ্যমে ৫টি গুজবের বিপরীতে তাৎক্ষণিক সত্যতা তুলে ধরা হয়।

প্যানেল বনাম গুজব: নির্বাচনের অদৃশ্য যুদ্ধ

এবারের ডাকসু নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলকে জড়িয়ে। প্যানেলটিকে ঘিরে ২৯টি ভুল তথ্যের প্রচার দেখা গেছে, যার প্রায় ৭৬ শতাংশই প্যানেলটি সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে সক্ষম। এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল। তাদের বিরুদ্ধে ছড়িয়েছে ২৪টি ভুল তথ্য, যার ৭৫ শতাংশই প্যানেলটির ভাবমূর্তির বিপক্ষে গেছে। শুধুমাত্র এই দুই প্যানেলকে জড়িয়ে নয়, অন্যান্য প্যানেল নিয়েও ভুল তথ্য প্রচার হতে দেখা গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলকে জড়িয়ে ৪টি (৭৫ শতাংশই বিপক্ষে) এবং বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ সমর্থিত ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেলকে জড়িয়ে ৪ টি ভুল তথ্য (৭৫ শতাংশই বিপক্ষে) ছড়াতে দেখা গেছে। এছাড়া বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর মোর্চা গনতান্ত্রিক ছাত্র জোট সমর্থিত  ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ প্যানেলকে জড়িয়েও ৩ টি ভুল তথ্য প্রচারের প্রমাণ পেয়েছে রিউমর স্ক্যানার।

প্রার্থীদের নিয়ে ভুয়া তথ্যের ছড়াছড়ি

ডাকসু নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গুজব ছড়ানো হয়েছে ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানকে জড়িয়ে। তাকে নিয়ে ছড়ানো গুজবের সংখ্যা ১০। এসব ভুল তথ্যের প্রায় ৭৩ শতাংশই তার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করার সুযোগ রেখেছে। এর পরের অবস্থানে আছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম)। তাকে জড়িয়ে ছড়ানো হয়েছে ৯টি গুজব (প্রায় ৫৬ শতাংশই পক্ষে)। পাশাপাশি একই প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এস এম ফরহাদকে জড়িয়ে ৫টি (৬০ শতাংশই বিপক্ষে) গুজব ছড়ানো হয়েছে। এছাড়া, স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী শামীম হোসেনকে জড়িয়ে ৪টি (৭৫ শতাংশই পক্ষে), ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমাকে জড়িয়ে ৩টি (প্রায় ৬৭ শতাংশই বিপক্ষে), বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) সমর্থিত ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদেরকে জড়িয়ে ২টি (বিপক্ষে), একই প্যানেলের জিএস প্রার্থী আবু বাকের মজুমদারকে জড়িয়ে ২টি (১টি বিপক্ষে), বামপন্থী সংগঠনগুলোর মোর্চা গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট সমর্থিত ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ প্যানেলের জিএস প্রার্থী মেঘমল্লার বসুকে নিয়ে ২টি (বিপক্ষে), ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’  প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী ফাতিমা তাসনিম জুমাকে নিয়ে ২টি (বিপক্ষে), বামপন্থীদের গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট সমর্থিত সহ-সভাপতি প্রার্থী শেখ তাসনিম আফরোজ ইমিকে জড়িয়ে ১টি (বিপক্ষে), ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেলের জিএস প্রার্থী সাদী ভুঁইয়াকে জড়িয়ে ১টি (বিপক্ষে), স্বতন্ত্র জিএস প্রার্থী আরাফাত চৌধুরীকে জড়িয়ে ১টি (বিপক্ষে), ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’  প্যানেলের এজিএস প্রার্থী মো. মহিউদ্দীন খানকে জড়িয়ে ১টি (বিপক্ষে) ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে।

প্রার্থীদের লিঙ্গ ভেদে গুজবের হালচাল

ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া ১০ জন পুরুষ প্রার্থী এবং ০৩ জন নারী প্রার্থীকে জড়িয়ে গুজব ছড়ানোর প্রমাণ মিলেছে। এর মধ্যে পুরুষ প্রার্থীদের জড়িয়ে গুজবের সংখ্যা ৩৮টি এবং নারী প্রার্থীদের জড়িয়ে ৬টি।

রেহাই পাননি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরাও

ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং নির্বাচনে দায়িত্বপালনকারী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধেও ইন্টারনেটে গুজব ছড়াতে দেখা গেছে। উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের বিরুদ্ধে ০১টি ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ও সহকারী অধ্যাপক শেহরীন আমিন ভূঁইয়া (মোনামী) এর বিরুদ্ধে ৩টি অপতথ্য প্রচার করা হয়েছে। পাশাপাশি রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক সহকারী প্রক্টর ড. এ কে এম নূর আলম সিদ্দিকীকে নিয়ে ১টি গুজব ছড়াতে দেখা গেছে।

রাজনৈতিক দলগুলোকে জড়িয়েও ছড়িয়েছে গুজব

ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) জড়িয়ে ২টি (বিপক্ষে), কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে জড়িয়ে ১ টি (পক্ষে), গণঅধিকার পরিষদকে জড়িয়ে ১টি (বিপক্ষে), জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) জড়িয়ে ১টি (বিপক্ষে) গুজব ছড়াতে দেখা গেছে। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে জড়িয়ে ০৩টি ভুল (প্রায় ৬৭ শতাংশই বিপক্ষে) তথ্য প্রচারের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

অন্যান্য যেসব ব্যক্তিকে জড়িয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে

ডাকসু নির্বাচন ঘিরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে জড়িয়ে ২টি করে ভুল তথ্য প্রচার করা হয়েছে। এছাড়া, সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ইলিয়াস হোসেনকে জড়িয়ে ০১টি করে গুজব ছড়ানোর প্রমাণ মিলেছে।

সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীও ছিল গুজবের টার্গেট

গুজবের হাত থেকে রক্ষা পায়নি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও। ডাকসু নির্বাচনে সরকারকে জড়িয়ে ০১ টি গুজব ছড়াতে দেখা গেছে। সরকারের পাশাপাশি সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে জড়িয়েও গুজব ছড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশকে জড়িয়ে ৫টি গুজব প্রচারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটিতে জড়ানো হয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ মাসুদ আলমকে। এছাড়া, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে ছড়ানো ১টি গুজব শনাক্ত করেছে রিউমর স্ক্যানার।

ভুল তথ্য প্রচারের তালিকায় আছে গণমাধ্যমও

ডাকসু নির্বাচন ইস্যুতে ৫টি ভিন্ন ভিন্ন ঘটনায় অন্তত ৫৬টি গণমাধ্যম ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে ০৩টি ভুল তথ্য প্রচার করেছে এমন গণমাধ্যমের সংখ্যা ০২টি। পাশাপাশি, ১২টি গণমাধ্যম ০২টি করে ভুল তথ্য প্রকাশ করেছে। বাকি ৪২টি গণমাধ্যমে ০১টি করে ভুল তথ্য প্রকাশের প্রমাণ মিলেছে।

গণমাধ্যমের নামে ভুয়া ফটোকার্ড

ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভুয়া তথ্যের শিকার হয়েছে গণমাধ্যমও। বিভিন্ন গণমাধ্যমের নামে ৫টি ভুয়া ফটোকার্ড ছড়াতে দেখা গেছে। এগুলোর মধ্যে কালবেলা এর নামে ২টি, দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস এর নামে ১টি, কালের কণ্ঠ এর নামে ১টি এবং আমার দেশ এর নামে ১টি ভুয়া ফটোকার্ড ছড়ানো হয়েছে।

গুজবের ধরণ বিশ্লেষণ

শনাক্ত হওয়া মোট ভুল তথ্যের মধ্যে ভিডিও-কেন্দ্রিক ছিল সবচেয়ে বেশি ২৬টি (৫২ শতাংশ)। এর বাইরে তথ্য-কেন্দ্রিক ভুল ১৯টি (৩৮ শতাংশ) এবং ছবি-কেন্দ্রিক ভুল ৬টি (১২ শতাংশ) পাওয়া গেছে।

গুজবের প্রধান উৎস ফেসবুক

ডাকসু নির্বাচনে শনাক্তকৃত ৫১টি গুজবের মধ্যে ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি ৪৬টি গুজব ছড়িয়েছে, যা মোট গুজবের প্রায় ৯০ শতাংশ। ইনস্টাগ্রামে ১৮টি গুজব পাওয়া গেছে, যা প্রায় ৩৫ শতাংশ। এছাড়া, ইউটিউবে ৬টি, টিকটক, এক্স এবং থ্রেডসে ২টি করে গুজব শনাক্ত হয়েছে। তবে, কিছু গুজব একাধিক প্ল্যাটফর্মে ছড়ানোয় প্ল্যাটফর্মভিত্তিক গুজবের সংখ্যা (৪৬ + ১৮ + ৬ + ২ + ২ + ২ = ৭৬) মোট গুজবের সংখ্যা (৫১) থেকে বেশি দেখাচ্ছে।

গুজবের নিশানায় যুব সমাজ

বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ডাকসু নির্বাচনে  ১৮-৩৫ বছর বয়সী যুব সমাজের ১৬ জন ব্যক্তি জড়িয়ে ভুল তথ্য প্রচার করা হয়েছে। এছাড়া ৩৬-৫৯ বছর বয়সী ১১ জন মধ্যবয়সী ব্যক্তি এবং ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ০৫ জন প্রবীণ বক্তিকে জড়িয়ে গুজব ছড়ানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে।

কাজের পদ্ধতি

এই গবেষণাটি ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রিউমর স্ক্যানারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও লাইভ আপডেটের ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয়েছে। এর জন্য গেল ২৫ জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত ডাকসু সংক্রান্ত প্রতিটি ফ্যাক্টচেক প্রতিবেদনের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। পরবর্তীতে পাঠকের সহজবোধ্যতার জন্য এসব উপাত্তকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করে গ্রাফ, চার্ট ও বিশ্লেষণধর্মী লেখার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে।

Feature Design: Google Gemini  

Overall Support: DU Campus Fact-Checker

আরও পড়ুন

spot_img