বিগত কয়েক শত বছরে অসংখ্য রোগের সংক্রমণ দেখেছে বিশ্ব। দেশ থেকে দেশে ছড়িয়ে পড়ার মধ্যে রোগগুলো যেমন মৃত্যুর মিছিল বড় করেছে তেমনি সীমানা ছাড়িয়ে বৈশ্বিক রূপ নেওয়ার ফলে অনেক রোগ মহামারি কিংবা অতিমারি নামে পরিচিতি পেয়েছে। এসব রোগ ঘিরে তথ্য বিভ্রাট এবং গুজবের পাখাও ডানা মেলেছে সময়ে সময়ে।
মহামারি ঘিরে যে তথ্য প্রচলিত
১. ইউটিউবে ২০২০ সালের ৫ এপ্রিল my M নামক একটি চ্যানেল থেকে প্রতি ১০০ বছর পর পর আসে এমন মহামারি (আর্কাইভ) শিরোনামে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়, “এর আগে ১৭২০,১৮২০,১৯২০ তেও দেখা গিয়েছিল এমন মহামারি। ২০২০ তেও তার ব্যতিক্রম হলো না।”
এই ভিডিওটি পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ও পেজে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে। আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে।
২. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ২০২০ সালের ৩০ মার্চ Monirul Islam নামক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্ট (আর্কাইভ) করা হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়, “কাকতালীয় ভাবেই আমরা একশত বছর পর পর মহামারি মোকাবিলা করছি। ১৭২০ খ্রিষ্টাব্দে প্লেগ মহামারিতে মারা যায় আনুমানিক এক লক্ষ মানুষ। ঠিক একশ বছর পরে ১৮২০ খ্রিষ্টাব্দে মহামারি হিসেবে আবির্ভূত হয় কলেরা, এবারও লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। ১৯১৮ এ শুরু হওয়া স্প্যানিশ ফ্লুতে ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ আক্রান্ত হয় প্রায় ৫০ কোটি মানুষ, শেষ পর্যন্ত মারা যায় ১০ কোটি মানুষ যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিহতের (সাড়ে সাত কোটি) চেয়েও প্রায় তিনকোটি বেশী। এছাড়াও এবোলা, নিপাহ, সার্স, মার্স, বার্ড ফ্লু ও অনেক মানুষের প্রান নিয়েছে।”

কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকেই চার শতকের চার সালকে জড়িয়ে চার মহামারি ঘটার তথ্য সম্পর্কিত অসংখ্য পোস্ট ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায় ফেসবুকে।
এমন কিছু পোস্ট দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে। পোস্টগুলোর আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে।
৩. মূলধারার সংবাদমাধ্যম Independent 24 চ্যানেলের ওয়েবসাইটে ২০২০ সালের ১৫ মে ১০০ বছর পর পর ঘুরে আসে মহামারি (আর্কাইভ) শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়,“বার্সাইতিহাস বলছে ১০০ বছর পরপর ঘুরে আসে মহামারি। এ বছর বিশ্বে দেখা দিল নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) মহামারি। ১৯২০ সালে এসেছিল স্প্যানিশ ফ্লু, ১৮২০ সালে কলেরা আর ১৭২০ সালে প্লেগ।”

একইভাবে আরটিভি অনলাইন, সময়নিউজ ও দৈনিক ইনকিলাবও ২০২০ সালে একই তথ্য দিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনগুলোর লিংক দেখুন যথাক্রমে এখানে, এখানে এবং এখানে। আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানে, এখানে এবং এখানে।
কিন্তু যে চার রোগের প্রাদুর্ভাবকে মহামারি হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে আদৌ কি সেগুলো মহামারি ছিল? প্রতি একশ বছর পর পর মহামারি ফিরে আসার তথ্যের সত্যতাই বা কতটুকু?
মহামারি কী?
মহামারিকে ইংরেজিতে বলা হয় Epidemic। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক সরকারি সংস্থা সিডিসি (CDC) বলছে, “মহামারি বলতে এমন একটি রোগকে বোঝানো হয় যা অল্প সময়ের ব্যবধানে কোনো এলাকার জনসংখ্যার মধ্যে প্রত্যাশিত মাত্রার চেয়ে বেশি হারে ছড়ায়।”
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনেও মহামারি সম্পর্কে একই ধরনের সংজ্ঞাই দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, “একটি সংক্রামক রোগের মহামারি তখনই ঘটতে পারে যখন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা রোগের অন্যান্য কারণ সাম্প্রতিক সময়ে শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং এমন কোথাও প্রবর্তিত হয় যা আগে কখনও হয়নি, বা এটি যাদের প্রভাবিত করছে তাদের দেহে প্রবেশের নতুন উপায় খুঁজে বের করে। এটাও ঘটতে পারে যদি মানুষ কোনোভাবে রোগের কারণের প্রতি আরও বেশি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে বা এর সংস্পর্শে আসে।”

এক্ষেত্রে আমরা outbreak নামে আরেকটি শব্দের ব্যবহারও দেখে থাকি। এটিকে মহামারির পূর্ব অবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আউটব্রেককে তখনই মহামারি ঘোষণা করা হয় যখন এটি দ্রুততার সাথে মানুষের মধ্যে ছড়াতে শুরু করে। Cluster নামে আরেকটি শব্দও আপনারা শুনে থাকবেন। এই ক্লাস্টারও মহামারির সাথে উচ্চারিত হতে দেখা যায়। ক্লাস্টার বলতে একটি নির্দিষ্ট স্থান এবং সময়ে গোষ্ঠীবদ্ধ সংক্রমণের একটি সমষ্টিকে বোঝায় যা প্রত্যাশিত সংখ্যার চেয়ে বেশি বলে সন্দেহ করা হয়, যদিও প্রত্যাশিত সংখ্যাটি জানা নাও যেতে পারে।
করোনা কি মহামারি?
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে সার্স কোভ-২ নামের ভাইরাসের উৎপত্তি ঘটে। এই ভাইরাস থেকে সৃষ্ট রোগের নাম দেওয়া হয় কোভিড-১৯। উৎপত্তিস্থল থেকে পরবর্তীতে দ্রুতগতিতে চীন ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়াতে শুরু করে এই ভাইরাস। পরের বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝি নাগাদ এই ভাইরাস ১১৪ টি দেশের লক্ষাধিক মানুষের মাঝে সংক্রমিত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। একই সময়ে মৃত্যু হয় প্রায় ৪৩০০ জনের। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ২০২০ সালের ১১ মার্চ এক বিবৃতিতে এই ভাইরাসকে অতিমারি (pandemic) হিসেবে ঘোষণা করে। অনেকে এই অতিমারি শব্দকে বৈশ্বিক মহামারি হিসেবেও অভিহিত করে থাকে।

সিডিসির বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম টাইম এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “অতিমারি শব্দটি ব্যবহার করা হয় যখন ভাইরাসগুলো একাধিক অঞ্চলে জনগণকে সহজে সংক্রামিত করতে সক্ষম হয় এবং একটি দক্ষ এবং টেকসই উপায়ে ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়ে। অতিমারি ঘোষণার মাধ্যমে রোগের তীব্রতার পরিবর্তে রোগের বিস্তারকে বোঝানো হয়।”
সিডিসি বলছে, মহামারি (epidemic) থেকেই অতিমারির (pandemic) উদ্ভব ঘটে। অতিমারির সংজ্ঞা দিতে গিয়ে তাই সংস্থাটি মহামারি শব্দটিরও ব্যবহার করেছে। “অতিমারি বলতে এমন একটি মহামারিকে বোঝায় যা বিভিন্ন দেশ বা মহাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে এবং এটি সাধারণত বিপুল সংখ্যক মানুষকে প্রভাবিত করে।”
সব মহামারিই অতিমারিতে রূপ নেয় না। কিছু কিছু মহামারি নির্দিষ্ট দেশ বা অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু কোভিড-১৯ এর ক্ষেত্রে এমন ঘটে নি। শুরুতে মহামারি আকারে থাকলেও পরবর্তীতে এটি অতিমারির রূপ নিয়েছে।
এর আগে সর্বশেষ ২০০৯ সালের জুনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সোয়াইন ফ্লু’কে (H1N1) অতিমারি হিসেবে ঘোষণা করেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইলম্যান স্কুল অফ পাবলিক হেলথ – এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, “এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে একবার ঘোষিত মহামারি অতিমারির দিকে অগ্রসর হতে পারে। একটি মহামারি বড় হলেও, এটি সাধারণত এর বিস্তারের মধ্যে থাকে বা সংক্রমণ প্রত্যাশিত মাত্রায় হয়। কিন্তু একটি মহামারি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।”
১৯২০ সাল পর্যন্ত গড়ায় নি স্প্যানিশ ফ্লুয়ের প্রাদুর্ভাব?
সময়টা ১৯১৮ সাল। সে সময় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলছিল। যুদ্ধে বিশ্বজুড়ে ততদিনে প্রায় ১ কোটি ১৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ঠিক সে সময়ে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে স্প্যানিস ফ্লু নামের অতিমারি। পরের ১৮ মাসে এই ভাইরাসের সংক্রমণে মারা যায় প্রায় ২ কোটি মানুষ। ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এই সংখ্যা ৫ কোটি হতে পারে বলেও মত দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞানীরা এখনও নিশ্চিত হতে পারেন নি ভাইরাসটির উৎস সম্পর্কে। ধারণা করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র সংক্রমণের মূল উৎপত্তিস্থল ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের ক্যাম্প ফান্সটোনের সৈন্যদের থেকে ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাসটি। সে সময় ভাইরাসটির সংক্রমণ সৈন্যদের মাঝেই সীমাবদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে অন্যান্য স্থানে ছড়ায় ভাইরাসটি। ফ্রান্স, চীন এবং যুক্তরাজ্যে সংক্রমণ ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। ১৯১৯ সাল পর্যন্ত এই ভাইরাসের ভয়াবহতা দেখেছে বিশ্ব।
১৮২০ নয়, ১৮১৭ সালে ছড়াতে শুরু করে কলেরা অতিমারি
কলেরার প্রাদুর্ভাবের সাথে জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের (ব্রিটিশ শাসনামলে ভারতবর্ষের অধীনে) নাম। ১৮১৭ সালে যশোর থেকে প্রথম এই রোগ ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া যায়, আসতে থাকে মৃত্যুর খবরও। হিস্টোরি ডট কমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সে সময় দূষিত চাল থেকে এই রোগের উদ্ভব ঘটে। দিন কয়েকের মধ্যেই এটি মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও মিয়ানমারের অধিকাংশ এলাকায়।
১৮২০ সাল নাগাদ থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনে এই রোগ দেখা দেয়। সেই সময় ইন্দোনেশিয়ার শুধু জাভা দ্বীপেই কলেরায় এক লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। পরের বছর ইরাকের বসরায় তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রাণ হারান ১৮ হাজার মানুষ। এরপর আরব থেকে বাণিজ্য পথ ধরে পূর্ব আফ্রিকা ও ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী দেশগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে কলেরা। দেশে দেশে কলেরার এমন ছড়িয়ে পড়া রোগটিকে মহামারির খোলসে আটকে রাখে নি, দিয়েছিল অতিমারির রূপ।
১৮২৩ সালে কলেরার প্রাদুর্ভাব কমে আসতে শুরু করলেও বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী এলাকায় এই রোগ টিকে ছিল। ১৮২৯ সালে কলেরা মহামারি দ্বিতীয় ধাপে ছড়াতে শুরু করে ভারত থেকেই।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত সাতবার দেখা গিয়েছে কলেরার এমন প্রাদুর্ভাব। প্রথমটি ছিল ১৮১৭ সালের কলেরা অতিমারি।
১৭২০ সালের প্লেগ রোগটি অতিমারি নয়?
১৭২০ সালের ২৫ মে লেবাননের সিডোন থেকে দ্য গ্র্যান্ড-সান্তে-এন্তোইন নামে একটি জাহাজ রেশম আর তুলা নিয়ে নোঙ্গর করে ফ্রান্সের মার্সেইয়ের পোতাশ্রয়ে। জাহাজে শরীরের বিভিন্ন অংশে ফোসকা পড়ে ফুলে যাওয়া দেহ নিয়ে কয়েকজন যাত্রীও ছিল। তাদের জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষ কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা করে। জাহাজটির মালিক ছিলেন মার্সেইয়ের তখনকার ডেপুটি মেয়র। স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের তিনি তার ক্ষমতার জোরে পণ্যগুলো খালাস করতে রাজি করিয়েছিলেন। কিছুদিনের মধ্যেই এভাবে প্লেগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে শুরু করে মার্সেই শহরে।
এটি ক্রমেই দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে, রূপ নেয় মহামারিতে। পরবর্তী তিন বছরে মার্সেই শহর এবং আশেপাশের এলাকায় প্রায় এক লক্ষ লোক মারা যাওয়ার তথ্য এসেছে সংবাদমাধ্যমে। অনুমান করা হয় যে মার্সেইয়ের জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মারা গিয়েছিল প্লেগে। এই রোগটির বিস্তার সে সময়ে ফ্রান্সেই সীমাবদ্ধ থাকায় এটি অতিমারির রূপ নেয় নি।
অর্থাৎ, প্রতি একশ বছর পর পর মহামারি আসার ব্যাপারটি সত্য নয়। কোভিড-১৯ নামে বর্তমানে যে রোগের প্রাদুর্ভাব চলছে সেটি মূলত অতিমারি, অনেকে এটিকে বৈশ্বিক মহামারিও বলে থাকেন। তবে এটি কোনোভাবেই মহামারি নয়। এই ভাইরাসের সন্ধান মেলে ২০১৯ সালে। অন্যদিকে ১৯২০ সালে স্প্যানিশ ফ্লু নামে যে ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়ার দাবি করা হয়েছে সেটি মূলত ছড়াতে শুরু করে ১৯১৮ সালে, স্থায়িত্ব ছিল ১৯১৯ পর্যন্ত। এটিও অতিমারি ছিল। এছাড়া, কলেরা অতিমারিও ১৮২০ সালে ছড়ায় নি, বরং ১৮১৭ সালে প্রথম ছড়াতে শুরু করে এটি পরবর্তী ছয় বছর স্থায়ী ছিল। অন্যদিকে, ১৭২০ সালে প্লেগ রোগের যে প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছিল সেটি মূলত ফ্রান্সেই সীমাবদ্ধ ছিল। তাই এটি মহামারি হিসেবে গণ্য হয়। সুতরাং, প্রতি একশ বছর পর পর মহামারি আসে – এমন তথ্য সঠিক নয়।
তথ্যসূত্র
- CDC: Lesson 1: Introduction to Epidemiology
- National Geographic: Epidemic
- CDC: Basics of COVID-19
- WHO: WHO Director-General’s opening remarks at the media briefing on COVID-19 – 11 March 2020
- CDC: 2009 H1N1 Pandemic (H1N1pdm09 virus)
- Time: World Health Organization Declares COVID-19 a ‘Pandemic.’ Here’s What That Means
- American Lung Association: Epidemic, Pandemic and Endemic: What’s the Difference?
- Columbia University Mailman School of Public Health: Epidemic, Endemic, Pandemic: What are the Differences?
- CDC: History of 1918 Flu Pandemic
- History.com: Why Was It Called the ‘Spanish Flu?’
- Pubmed.gov: Updating the accounts: global mortality of the 1918-1920 “Spanish” influenza pandemic
- History.com: Spanish Flu
- History.com: Cholera
- CBC: Cholera’s seven pandemics
- Live science: 20 of the worst epidemics and pandemics in history
- History.com: 6 Devastating Plagues
- Researchgate: Two thousand years of epidemics in Marseille and in the Mediterranean Basin